বঙ্গবন্ধু সেতু সাইট কার্যালয়ের নির্বাহী প্রকৌশলী আহসানুল কবির বাপ্পি এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, স্বাভাবিক অবস্থায় বঙ্গবন্ধু সেতুতে টোল আদায়ের জন্য ৩-৪টি লেন চালু রাখা হয়। তবে ঈদ সামনে মহাড়কে প্রায় কয়েকগুণ যানবাহন চলাচল বেড়ে যায়। এ কারণে ও যানজটমুক্ত রাখতে সেতুতে বাস-ট্রাক, মাইক্রোবাসসহ অন্যান্য যানবাহনের জন্য সাতটি লেনে টোল আদায় করা হচ্ছে। মোটরসাইকেলের জন্য গোলচত্বর থেকে বাম দিকের রাস্তা দিয়ে আলাদা দুই লেন করা হয়েছে। এরপরও সকালে হঠাৎ অতিরিক্ত মোটরসাইকেলের চাপ বেড়ে যায়। এ সময় কিছু সময়ের জন্য মোটরসাইকেলে যানজট সৃষ্টি হয়। তবে এখন মোটরসাইকেলের লেন স্বাভাবিক আছে।