বৃহস্পতিবার, ৫ ডিসেম্বর ২০২৪
খালেদ মাহমুদ সুজন একজন বাংলাদেশী ক্রিকেটার। তিনি মিডিয়াম-পেস বোলার এবং মিডল-অর্ডারের ব্যাটসম্যান। ১৯৯৮ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত তিনি বাংলাদেশ দলে খেলেছেন এবং ২০০৩ থেকে ২০০৪ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ জাতীয় দলের নেতৃত্ব দিয়েছেন।তার ক্রিকেটীয় অলরাউন্ডার দক্ষতার জন্য, তিনি তার সময়ে বাংলাদেশের ক্রিকেট অঙ্গনে যোদ্ধা হিসাবে পরিচিত ছিলেন। তার সঙ্গেই কেন বাঁধে সবার? কেন এমন সব কাণ্ডের সঙ্গে বারবার তার নাম জড়িয়ে যাচ্ছে?
কক্সবাজার শেখ কামাল আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে চলছে বাংলাদেশের সাবেক কিংবদন্তি ক্রিকেটারদের নিয়ে লিজেন্ডস চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি। মিলনমেলার এই ক্রিকেট লিগে আনন্দটাই মুখ্য, সেখানেই কি না কিংবদন্তি ক্রিকেটার, ম্যাচ রেফারি রকিবুল হাসানকে মারতে গেলেন তারই অনুজ এক ক্রিকেটার!
প্রথমটা তো রীতিমতো আন্তর্জাতিক শিরোনাম। মাঠে তর্কের এক পর্যায়ে সাকিব আল হাসানকে মারতে তেড়ে যান ওই একই ব্যক্তি। সাকিবও ঢাকা প্রিমিয়ার লিগের সেই ম্যাচে পাল্টা জবাবে আস্তিন গুটিয়ে ফেললেন।
সবশেষে জুনের শেষ দিকে আকরাম খানকে কথার তোড়ে, বাক্যবাণে আক্রমণ করেন সেই মানুষটিই। গণমাধ্যমের সামনে অগ্রজ অধিনায়ককে নিয়ে অনেক বেঁফাস কথাই বলেন। বাজার গরম করা সেই কথার পর যা নিয়ে শেষ অব্দি সালিশ বসাতে হয় বিসিবি প্রধান নাজমুল হাসান পাপনকে। দুজনকে ডেকে অবশ্য হাত মিলিয়েও দিয়েছেন। তবে অপ্রত্যাশিত ব্যাপারটা তো ঠিকই ঘটে গেছে।
তিনি খালেদ মাহমুদ সুজন দেশের ক্রিকেটের বিভিন্ন পর্যায়ের অনেক কিছুর সঙ্গেই তিনি জড়িত। বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) পরিচালক। গেম ডেভলপমেন্টের চেয়ারম্যান। সিলেকশন কমিটির মেম্বার। টিম অপরারেশন্সের ভাইস চেয়ারম্যান ইত্যাদি।
সুজনকে এই সব বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, কোনো প্রসঙ্গেই কথা বলবো না আমি। আপাতত ইউটিউব, ফেসবুক, অনলাইন কোথাও কথা বলবো না। আপনি যদি কথা বলতে চান তবে তিন মাস পর যোগাযোগ করবেন। আপাতত আমি এসব নিয়ে কথা বলবো না, এটাই শেষ কথা।
সূত্রঃ ঢাকাপোস্ট