বৃহস্পতিবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৪
সোমবার (২৫ নভেম্বর) রাজধানীর বাংলামোটরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন আয়োজিত অন্যান্য সব ছাত্র সংগঠনের সঙ্গে জরুরি বৈঠক শেষে এ ঘোষণা দেন আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ।
তিনি বলেন, বাংলাদেশে যে দাবির আন্দোলনের মৌসুম চলছে, তাতে আওয়ামী লীগের ব্যাপক অর্থায়ন রয়েছে। কোনো ফরমেটেই আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসিত হতে দেওয়া যাবে না। জিরো টলারেন্স টু আওয়ামী লীগ।
আওয়ামী লীগের কর্মকর্তাদের বাদ দেওয়ার দাবি জানিয়ে তিনি বলেন, বর্তমান সরকার আওয়ামী প্রশাসনিক কাঠামোর মধ্যেই এসেছে। তাই সরকারকে আওয়ামী লীগের কর্মকর্তাদেরকে বাদ দিতে হবে।
হাসনাত বলেন, গত ১৬ বছরের দুঃশাসনে আওয়ামী লীগ টাকা পাচার করে দেশের ব্যাংকগুলোকে খালি করেছে। আপনারা জানেন একজন এমপিরও বিদেশে ৩ শতাধিক বাড়ি রয়েছে। আমরা আজকের বৈঠকে সবাই একমত হয়েছি যে, দ্রুততম সময়ে সেসব এমপি-মন্ত্রীদের সব সম্পদ বাজেয়াপ্ত করতে হবে। আমরা দেখছি বিদেশে বসেও তারা দেশবিরোধী নানা ষড়যন্ত্র অব্যাহত রেখেছে। তাদের সব সম্পদ বাজেয়াপ্ত করা না হলে, এভাবে তারা ষড়যন্ত্র করতেই থাকবে এবং একের পর এক দেশে নানা বিশৃঙ্খলা তৈরি করবে। তাই আমরা সরকারের কাছে দাবি জানাই, দ্রুততম সময়ের মধ্যে তাদের সম্পদ বাজেয়াপ্ত করার ব্যবস্থা নিতে হবে।
স্কুলকলেজের শিক্ষার্থীদের কাছে আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, আমাদের একতা এই স্বাধীনতা এনে দিয়েছে। তা নষ্ট করতে অনেকেই ষড়যন্ত্র করছে। তাই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পরিবেশ নষ্ট হয়, রাষ্ট্রীয় সম্পদ নষ্ট হয়, আমাদের আন্দোলনের উদ্দেশ্য নষ্ট হয় এবং আওয়ামী লীগ ফিরে আসতে পারে এমন কোনো কাজ করা যাবে না।
ছাত্র পরিচয়ে আন্দোলনে অনেকে নাশকতা করছে জানিয়ে তিনি বলেন, আমরা গত কয়েক দিন যাবত দেখছি আওয়ামী ফ্যাসিবাদীদের পুনর্বাসনে নানা ষড়যন্ত্র চলছে। এমনকি একইসময়ে বিভিন্ন প্রাতিষ্ঠানিক আন্দোলন শুরু হয়েছে। ছাত্র পরিচয়ে লুঙ্গি পরা ব্যক্তিরাও এসে শিক্ষার্থীদের পেটাচ্ছে, যাদেরকে যে কেউ দেখলেই বুঝতে সক্ষম তারা কারা।
আগামী এক সপ্তাহব্যাপী ফ্যাসিবাদবিরোধী সব ছাত্রসংগঠনের সমন্বয়ে ‘জাতীয় সংহতি সপ্তাহ’ পালনের ঘোষণা দেন হাসনাত আব্দুল্লাহ। তিনি বলেন, আওয়ামী ফ্যাসিবাদের পুনর্বাসনে ঠেকাতে এবং প্রাতিষ্ঠানিক মেলবন্ধন অক্ষুণ্ন রাখতেই আমরা সপ্তাহব্যাপী এ কর্মসূচি পালনের সিদ্ধান্ত নিয়েছি।
আওয়ামী ফ্যাসিবাদীদের পুনর্বাসনে জিরো টলারেন্সের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সব ছাত্র সংগঠন। তারা বলেছে, কোনো ফরমেটেই আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসিত হতে দেওয়া যাবে না।
সোমবার (২৫ নভেম্বর) রাজধানীর বাংলামোটরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন আয়োজিত অন্যান্য সব ছাত্র সংগঠনের সঙ্গে জরুরি বৈঠক শেষে এ ঘোষণা দেন আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ।
তিনি বলেন, বাংলাদেশে যে দাবির আন্দোলনের মৌসুম চলছে, তাতে আওয়ামী লীগের ব্যাপক অর্থায়ন রয়েছে। কোনো ফরমেটেই আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসিত হতে দেওয়া যাবে না। জিরো টলারেন্স টু আওয়ামী লীগ।
আওয়ামী লীগের কর্মকর্তাদের বাদ দেওয়ার দাবি জানিয়ে তিনি বলেন, বর্তমান সরকার আওয়ামী প্রশাসনিক কাঠামোর মধ্যেই এসেছে। তাই সরকারকে আওয়ামী লীগের কর্মকর্তাদেরকে বাদ দিতে হবে।
হাসনাত বলেন, গত ১৬ বছরের দুঃশাসনে আওয়ামী লীগ টাকা পাচার করে দেশের ব্যাংকগুলোকে খালি করেছে। আপনারা জানেন একজন এমপিরও বিদেশে ৩ শতাধিক বাড়ি রয়েছে। আমরা আজকের বৈঠকে সবাই একমত হয়েছি যে, দ্রুততম সময়ে সেসব এমপি-মন্ত্রীদের সব সম্পদ বাজেয়াপ্ত করতে হবে। আমরা দেখছি বিদেশে বসেও তারা দেশবিরোধী নানা ষড়যন্ত্র অব্যাহত রেখেছে। তাদের সব সম্পদ বাজেয়াপ্ত করা না হলে, এভাবে তারা ষড়যন্ত্র করতেই থাকবে এবং একের পর এক দেশে নানা বিশৃঙ্খলা তৈরি করবে। তাই আমরা সরকারের কাছে দাবি জানাই, দ্রুততম সময়ের মধ্যে তাদের সম্পদ বাজেয়াপ্ত করার ব্যবস্থা নিতে হবে।
স্কুলকলেজের শিক্ষার্থীদের কাছে আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, আমাদের একতা এই স্বাধীনতা এনে দিয়েছে। তা নষ্ট করতে অনেকেই ষড়যন্ত্র করছে। তাই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পরিবেশ নষ্ট হয়, রাষ্ট্রীয় সম্পদ নষ্ট হয়, আমাদের আন্দোলনের উদ্দেশ্য নষ্ট হয় এবং আওয়ামী লীগ ফিরে আসতে পারে এমন কোনো কাজ করা যাবে না।
ছাত্র পরিচয়ে আন্দোলনে অনেকে নাশকতা করছে জানিয়ে তিনি বলেন, আমরা গত কয়েক দিন যাবত দেখছি আওয়ামী ফ্যাসিবাদীদের পুনর্বাসনে নানা ষড়যন্ত্র চলছে। এমনকি একইসময়ে বিভিন্ন প্রাতিষ্ঠানিক আন্দোলন শুরু হয়েছে। ছাত্র পরিচয়ে লুঙ্গি পরা ব্যক্তিরাও এসে শিক্ষার্থীদের পেটাচ্ছে, যাদেরকে যে কেউ দেখলেই বুঝতে সক্ষম তারা কারা।
আগামী এক সপ্তাহব্যাপী ফ্যাসিবাদবিরোধী সব ছাত্রসংগঠনের সমন্বয়ে ‘জাতীয় সংহতি সপ্তাহ’ পালনের ঘোষণা দেন হাসনাত আব্দুল্লাহ। তিনি বলেন, আওয়ামী ফ্যাসিবাদের পুনর্বাসনে ঠেকাতে এবং প্রাতিষ্ঠানিক মেলবন্ধন অক্ষুণ্ন রাখতেই আমরা সপ্তাহব্যাপী এ কর্মসূচি পালনের সিদ্ধান্ত নিয়েছি।