মঙ্গলবার, ২২ অক্টোবর ২০২৪

প্রকল্পের টাকায় কৃষি কর্মকর্তার থাবা

কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলার কৃষি কর্মকর্তা ফাহিমা আক্তার ফাহিম। যোগদানের পর থেকে অভিযোগ ছিল বিভিন্ন প্রকল্পে প্রদর্শনীর টাকা আত্মসাতের। এসব অভিযোগ থাকার পরও মুখ খুলতে ভয় পেতেন কৃষকরা। তবে এখন বেরিয়ে আসছে ফাহিমা আক্তার ফাহিমের অনিয়মের চিত্র। তবে এসব অভিযোগ মানতে নারাজ ওই কৃষি কর্মকর্তা।জানা যায়, ২০২৩-২০২৪ অর্থবছরে কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলায় ভাসমান সবজি চাষে ফ্লাড রিকনস্ট্রাকশন ইমারজেন্সি এসিসটেন্স প্রজেক্ট (ফ্রিপ) প্রকল্পের আওতায় এডিবির অর্থায়নে ২০টি প্রদর্শনী দেওয়া হয়। যেগুলো বাস্তবায়নে ব্যয় ধরা হয় ৭ লাখ টাকা। প্রতিটি প্রদর্শনীর ব্যয় ধরা হয় ৩৫ হাজার টাকা। কিন্তু ৩৫ হাজার টাকার বরাদ্দে কৃষকদের দেওয়া হয়েছে মাত্র ৪ হাজার টাকা। সে হিসাবে ২০টি প্রদর্শনীতে কৃষকরা পেয়েছেন মাত্র ৮০ হাজার টাকা। বাকি টাকা চলে গেছে সদর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তার পকেটে।এখানেই শেষ নয়। তথ্য বলছে, অন্য একটি প্রকল্প ভাসমান বেডে সবজি ও মসলাচাষ গবেষণা, সম্প্রসারণ ও জনপ্রিয়করণ প্রকল্প, দ্বিতীয় সংশোধিত (ডিএই অংগ) বাস্তবায়নে ৫০টি প্রদর্শনি দেওয়া হয়েছে। এরমধ্যে ভাসমান বেডে মসলা প্রদর্শনী দেওয়া হয়েছে ১০টি, ভাসমান বেডে লতাজাতীয় সবজি প্রদর্শনী দেওয়া হয়েছে ১৫টি, ভাসমান বেডে লতাবিহীন সবজি চাষে প্রদর্শনী দেওয়া হয়েছে ২৫টি। তার মধ্যে বাস্তবায়ন হয়েছে ১২টি। বাকি ৩৮টি প্রদর্শনীর কোনো অস্তিত্ব পাওয়া যায়নি। আর ১২টি প্রদর্শনীতে কৃষকরা পেয়েছেন মাত্র ৫৪ হাজার টাকা। যেখানে কৃষকরা ১২টি প্রদর্শনীতে ১ লাখ ২০ হাজার টাকা বরাদ্দ পাওয়ার কথা।

কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলার কৃষি কর্মকর্তা ফাহিমা আক্তার ফাহিম। যোগদানের পর থেকে অভিযোগ ছিল বিভিন্ন প্রকল্পে প্রদর্শনীর টাকা আত্মসাতের। এসব অভিযোগ থাকার পরও মুখ খুলতে ভয় পেতেন কৃষকরা। তবে এখন বেরিয়ে আসছে ফাহিমা আক্তার ফাহিমের অনিয়মের চিত্র। তবে এসব অভিযোগ মানতে নারাজ ওই কৃষি কর্মকর্তা।জানা যায়, ২০২৩-২০২৪ অর্থবছরে কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলায় ভাসমান সবজি চাষে ফ্লাড রিকনস্ট্রাকশন ইমারজেন্সি এসিসটেন্স প্রজেক্ট (ফ্রিপ) প্রকল্পের আওতায় এডিবির অর্থায়নে ২০টি প্রদর্শনী দেওয়া হয়। যেগুলো বাস্তবায়নে ব্যয় ধরা হয় ৭ লাখ টাকা। প্রতিটি প্রদর্শনীর ব্যয় ধরা হয় ৩৫ হাজার টাকা। কিন্তু ৩৫ হাজার টাকার বরাদ্দে কৃষকদের দেওয়া হয়েছে মাত্র ৪ হাজার টাকা। সে হিসাবে ২০টি প্রদর্শনীতে কৃষকরা পেয়েছেন মাত্র ৮০ হাজার টাকা। বাকি টাকা চলে গেছে সদর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তার পকেটে।এখানেই শেষ নয়। তথ্য বলছে, অন্য একটি প্রকল্প ভাসমান বেডে সবজি ও মসলাচাষ গবেষণা, সম্প্রসারণ ও জনপ্রিয়করণ প্রকল্প, দ্বিতীয় সংশোধিত (ডিএই অংগ) বাস্তবায়নে ৫০টি প্রদর্শনি দেওয়া হয়েছে। এরমধ্যে ভাসমান বেডে মসলা প্রদর্শনী দেওয়া হয়েছে ১০টি, ভাসমান বেডে লতাজাতীয় সবজি প্রদর্শনী দেওয়া হয়েছে ১৫টি, ভাসমান বেডে লতাবিহীন সবজি চাষে প্রদর্শনী দেওয়া হয়েছে ২৫টি। তার মধ্যে বাস্তবায়ন হয়েছে ১২টি। বাকি ৩৮টি প্রদর্শনীর কোনো অস্তিত্ব পাওয়া যায়নি। আর ১২টি প্রদর্শনীতে কৃষকরা পেয়েছেন মাত্র ৫৪ হাজার টাকা। যেখানে কৃষকরা ১২টি প্রদর্শনীতে ১ লাখ ২০ হাজার টাকা বরাদ্দ পাওয়ার কথা।

আরো পড়ুন ...

আর্কাইভ

শনি রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র
 
১০১১
১৩১৫১৬
১৯২০২১২২২৩২৪২৫
২৬২৭৩০৩১