বাংলাদেশের ইলিশ পেয়ে খুশি পশ্চিমবঙ্গের ব্যবসায়ীরা
বাংলাদেশের ইলিশ পেয়ে খুশি পশ্চিমবঙ্গের ব্যবসায়ীরা
অবশেষে বাংলাদেশের ইলিশ পৌঁছেছে ভারতের পশ্চিমবঙ্গে। শুক্রবার (২৭ সেপ্টেম্বর) সকাল থেকেই হাওড়ার পাইকারি বাজারে বিক্রি হচ্ছে বাংলাদেশের ‘রুপালি শস্য’।PauseMute
Loaded: 15.90%
Remaining Time -9:30
https://imasdk.googleapis.com/js/core/bridge3.668.1_en.html#goog_756547735Close Player
পাইকারি বিক্রেতারা জানিয়েছেন, মোট ১০ মেট্রিক টন ইলিশ এসেছে হাওড়ায়। শুক্রবারের মধ্যেই জেলার সমস্ত খুচরা বাজারে মাছ পৌঁছে যাবে বলে জানিয়েছেন তারা।
https://googleads.g.doubleclick.net/pagead/ads?gdpr=0&client=ca-pub-1192651744743967&output=html&h=250&slotname=5406880443&adk=1612659677&adf=1822162596&pi=t.ma~as.5406880443&w=300&abgtt=5&lmt=1727501612&format=300×250&url=https%3A%2F%2Fwww.dailynayadiganta.com%2Feconomics%2F19653212%2F%25E0%25A6%25AC%25E0%25A6%25BE%25E0%25A6%2582%25E0%25A6%25B2%25E0%25A6%25BE%25E0%25A6%25A6%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%25B6%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%25B0-%25E0%25A6%2587%25E0%25A6%25B2%25E0%25A6%25BF%25E0%25A6%25B6-%25E0%25A6%25AA%25E0%25A7%2587%25E0%25A7%259F%25E0%25A7%2587-%25E0%25A6%2596%25E0%25A7%2581%25E0%25A6%25B6%25E0%25A6%25BF-%25E0%25A6%25AA%25E0%25A6%25B6%25E0%25A7%258D%25E0%25A6%259A%25E0%25A6%25BF%25E0%25A6%25AE%25E0%25A6%25AC%25E0%25A6%2599%25E0%25A7%258D%25E0%25A6%2597%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%25B0-%25E0%25A6%25AC%25E0%25A7%258D%25E0%25A6%25AF%25E0%25A6%25AC%25E0%25A6%25B8%25E0%25A6%25BE%25E0%25A7%259F%25E0%25A7%2580%25E0%25A6%25B0%25E0%25A6%25BE-%25E0%25A6%2595%25E0%25A6%25A4-%25E0%25A6%25A6%25E0%25A6%25BE%25E0%25A6%25AE%25E0%25A7%2587-%25E0%25A6%25AC%25E0%25A6%25BF%25E0%25A6%2595%25E0%25A7%258D%25E0%25A6%25B0%25E0%25A6%25BF-%25E0%25A6%25B9%25E0%25A6%259A%25E0%25A7%258D%25E0%25A6%259B%25E0%25A7%2587%3F&wgl=1&uach=WyJXaW5kb3dzIiwiMTAuMC4wIiwieDg2IiwiIiwiMTI5LjAuNjY2OC42MCIsbnVsbCwwLG51bGwsIjY0IixbWyJHb29nbGUgQ2hyb21lIiwiMTI5LjAuNjY2OC42MCJdLFsiTm90PUE_QnJhbmQiLCI4LjAuMC4wIl0sWyJDaHJvbWl1bSIsIjEyOS4wLjY2NjguNjAiXV0sMF0.&dt=1727501741368&bpp=3&bdt=3364&idt=3&shv=r20240925&mjsv=m202409250101&ptt=9&saldr=aa&abxe=1&cookie=ID%3D8b5aef15cdeed055%3AT%3D1727495718%3ART%3D1727501484%3AS%3DALNI_Mav_sFxG4DGd7DrEVha73S17No-TA&gpic=UID%3D00000f20cb12917f%3AT%3D1727495718%3ART%3D1727501484%3AS%3DALNI_MYQFQn2HxIo1oOVBFC9K83RgyFMuw&eo_id_str=ID%3D5e7ac357284a8130%3AT%3D1727495718%3ART%3D1727501484%3AS%3DAA-AfjaanqrQj8E764NE3xxCxiea&prev_fmts=0x0%2C1005x124&nras=2&correlator=2577366730459&frm=20&pv=1&u_tz=360&u_his=8&u_h=1080&u_w=1920&u_ah=1050&u_aw=1920&u_cd=24&u_sd=1&dmc=8&adx=312&ady=1178&biw=1904&bih=963&scr_x=0&scr_y=0&eid=44759876%2C44759927%2C44759837%2C31087427%2C31087434%2C31087439%2C44798934%2C31087564&oid=2&psts=AOrYGsmiijeFjpqnqiT6ZM5QVd1QmW9gs-cI1hVpEwlEyu1iX2MQdoAGVAwRB-2rf9ZkchX-x8xEBS5UppfZSSTLU_mowJZb1avLTYlhQYlCJCy0qjc&pvsid=2376206406895502&tmod=1979570863&uas=0&nvt=1&ref=https%3A%2F%2Fwww.dailynayadiganta.com%2Fnational%2F1&fc=1920&brdim=0%2C0%2C0%2C0%2C1920%2C0%2C1920%2C1050%2C1920%2C963&vis=1&rsz=%7C%7CleEbr%7C&abl=CS&pfx=0&fu=0&bc=31&bz=1&td=1&tdf=2&psd=W251bGwsbnVsbCxudWxsLDNd&nt=1&ifi=7&uci=a!7&btvi=1&fsb=1&dtd=13
পূজার আগে বাজারে পদ্মার ইলিশ ঢোকায় খুশি বিক্রেতারা। শুক্রবার থেকেই কলকাতার সমস্ত বাজারে ইলিশ পৌঁছে যাবে বলে জানানো হয়েছে। তবে এই মাছের দাম কতটা মধ্যবিত্তের নাগালের মধ্যে, তা নিয়ে সংশয়ে মৎস্যবিক্রেতারা।
শুক্রবার সকাল থেকে হাওড়ার পাইকারি বাজারে কেজিপ্রতি ভারতীয় মুদ্রায় ১৪৫০ থেকে ১৬০০ রুপির মধ্যে ঘোরাফেরা করেছে ইলিশের দাম। তবে জোগান ও চাহিদার ওপরে এই দাম ওঠানামা করতে পারে বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা।
বাংলাদেশ থেকে এখন পর্যন্ত রাজ্যে মোট ৪০ মেট্রিক টন ইলিশ পৌঁছেছে। বৃহস্পতিবারই পেট্রাপোল সীমান্ত হয়ে ভারতে ঢুকেছে বাংলাদেশের ইলিশ। শুক্রবার পেট্রাপোল-বেনাপোল স্থলবন্দর হয়ে আরো কিছু ইলিশ রাজ্যে ঢুকতে পারে।
হাওড়ার স্থানীয় একটি বাজারে মাছ বিক্রি করা সুকুমার মল্লিক বলেন, ‘পাইকারি বাজারেই ইলিশের দাম কেজিপ্রতি ১৭০০ টাকা হয়ে যাচ্ছে। খুচরা বাজারে দাম আরো বাড়বে। ফলে কতজন ইলিশ কিনতে আগ্রহী হবেন, বোঝা যাচ্ছে না।’
কলকাতার ফিস ইমপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আনোয়ার মাকসুদ অবশ্য বলেন, ‘জোগান বাড়লে পূজার আগে ইলিশের দাম কমতে পারে। সেক্ষেত্রে পূজায় মধ্যবিত্তের পাতেও পড়বে ইলিশ।’
সূত্র : আনন্দবাজার পত্রিকা
