সোমবার, ৫ মে ২০২৫
রোববার (২৪ এপ্রিল) দেশে নতুন ৪০টি ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এ তাগিদ দেন তিনি। ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তর চত্বরে আয়োজিত অনুষ্ঠানে গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হন সরকার প্রধান।
দেশের প্রতি উপজেলায় ফায়ার সার্ভিস স্টেশন গড়ে তোলার কথা জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, মানুষের সুরক্ষার জন্য দেশের দুর্গম অঞ্চলেও ফায়ার সার্ভিস স্টেশন করা হচ্ছে। জুনে আরও ৫৫টি স্টেশন হবে।
তিনি আরও বলেন, সরকার ফায়ার ফাইটিং দলকে আধুনিক সরঞ্জামে শক্তিশালী করছে। নাগরিকদেরও দায়িত্বশীল হতে হবে। উদ্ধারকাজে যাওয়া অগ্নিনির্বাপণ কর্মীদের ওপর আক্রমণকারীদের কোনো ছাড় দেওয়া হবে না বলে হুঁশিয়ারি দেন প্রধানমন্ত্রী।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেন, আধুনিক যন্ত্রপাতি দিয়ে ফায়ার সার্ভিসকে আধুনিকায়ন করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনায় ফায়ার সার্ভিসে জনবল বৃদ্ধিতেও কার্যকর ভূমিকা পালন করা হয়েছে। ২০০৯ সালে এই প্রতিষ্ঠানে জনবল ছিল ছয় হাজার ১৭৫ জন। বর্তমানে জনবলের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৩ হাজার ৬১৫ জন।
অনুষ্ঠানে জানানো হয়, দেশের বিভিন্ন স্থানে নির্মাণ করা হয়েছে আরও ২৫০টি ফায়ার স্টেশন। দুটি প্রকল্পের অধীনে ২০১২ সালে ৯৫টি ফায়ার স্টেশন নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়। এর মধ্যে ৪০টি ফায়ার স্টেশনের কাজ পুরোপুরি শেষ হয়েছে। বাকি নির্মাণাধীন থাকা ৫৫টি ফায়ার স্টেশনের কাজ জুনে শেষ হবে।
দেশের প্রতি উপজেলায় ফায়ার সার্ভিস স্টেশন গড়ে তোলার কথা জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, মানুষের সুরক্ষার জন্য দেশের দুর্গম অঞ্চলেও ফায়ার সার্ভিস স্টেশন করা হচ্ছে। জুনে আরও ৫৫টি স্টেশন হবে।
তিনি আরও বলেন, সরকার ফায়ার ফাইটিং দলকে আধুনিক সরঞ্জামে শক্তিশালী করছে। নাগরিকদেরও দায়িত্বশীল হতে হবে। উদ্ধারকাজে যাওয়া অগ্নিনির্বাপণ কর্মীদের ওপর আক্রমণকারীদের কোনো ছাড় দেওয়া হবে না বলে হুঁশিয়ারি দেন প্রধানমন্ত্রী।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেন, আধুনিক যন্ত্রপাতি দিয়ে ফায়ার সার্ভিসকে আধুনিকায়ন করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনায় ফায়ার সার্ভিসে জনবল বৃদ্ধিতেও কার্যকর ভূমিকা পালন করা হয়েছে। ২০০৯ সালে এই প্রতিষ্ঠানে জনবল ছিল ছয় হাজার ১৭৫ জন। বর্তমানে জনবলের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৩ হাজার ৬১৫ জন।
অনুষ্ঠানে জানানো হয়, দেশের বিভিন্ন স্থানে নির্মাণ করা হয়েছে আরও ২৫০টি ফায়ার স্টেশন। দুটি প্রকল্পের অধীনে ২০১২ সালে ৯৫টি ফায়ার স্টেশন নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়। এর মধ্যে ৪০টি ফায়ার স্টেশনের কাজ পুরোপুরি শেষ হয়েছে। বাকি নির্মাণাধীন থাকা ৫৫টি ফায়ার স্টেশনের কাজ জুনে শেষ হবে।