শুক্রবার, ৩১ জানুয়ারি ২০২৫
করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে বিশ্বজুড়ে মৃত্যুর সংখ্যা ছাড়িয়ে গেছে ৪০ লাখের গণ্ডি। নিজস্ব হিসাবের বরাত দিয়ে শুক্রবার (১৮ জুন) সকালে এক প্রতিবেদনে একথা জানিয়েছে বার্তাসংস্থা রয়টার্স। করোনা মহামারিতে বৈশ্বিক মৃত্যুর সংখ্যা বৃহস্পতিবারই ৪০ লাখ পার হয়েছে বলে ওই প্রতিবেদনে জানিয়েছে বার্তাসংস্থাটি।
বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্র ও ব্রিটেনের মতো কয়েকটি দেশে করোনায় নতুন আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা অনেকটা কমে এলেও বিশ্বজুড়ে এখনও অনেক দেশেই দ্রুতগতিতে ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ায় প্রভাবক হিসেবে কাজ করছে করোনার ভারতীয় ধরন বা ডেল্টা ভ্যারিয়েন্ট। এছাড়া বর্তমান পরিস্থিতিতেও বিশ্বের অনেক দেশ তার নাগরিকদের জন্য করোনা টিকা নিশ্চিত করতে রীতিমতো সংগ্রাম করছে।
রয়টার্সের বিশ্লেষণে বলা হয়েছে, করোনাভাইরাস মহামারি শুরুর পর বিশ্বজুড়ে সংক্রমিত রোগীর মৃত্যু প্রথম ২০ লাখে পৌঁছাতে এক বছরেরও বেশি সময় নিয়েছিল। তবে ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মৃতের সংখ্যা দ্বিতীয় ২০ লাখ পার করতে সময় লেগেছে মাত্র ১৬৬ দিন।
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মৃতের সংখ্যায় শীর্ষ পাঁচে থাকা দেশগুলো হচ্ছে- যুক্তরাষ্ট্র, ব্রাজিল, ভারত, রাশিয়া এবং মেক্সিকো। বিশ্বের মোট মৃত্যুর প্রায় ৫০ শতাংশই মূলত এই পাঁচটি দেশের। অন্যদিকে জনসংখ্যার হিসেবে মৃত্যুর হার বিবেচনায় ওপরের দিকে রয়েছে পেরু, হাঙ্গেরি, বসনিয়া, চেক রিপাবলিক এবং জিব্রাল্টার।
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মৃতের সংখ্যায় শীর্ষ পাঁচে থাকা দেশগুলো হচ্ছে- যুক্তরাষ্ট্র, ব্রাজিল, ভারত, রাশিয়া এবং মেক্সিকো। বিশ্বের মোট মৃত্যুর প্রায় ৫০ শতাংশই মূলত এই পাঁচটি দেশের। অন্যদিকে জনসংখ্যার হিসেবে মৃত্যুর হার বিবেচনায় ওপরের দিকে রয়েছে পেরু, হাঙ্গেরি, বসনিয়া, চেক রিপাবলিক এবং জিব্রাল্টার।
যদিও, চীন এই অভিযোগ অস্বীকার করে আসছে। দেশটির দাবি, করোনাভাইরাসের উত্স নির্দিষ্ট কোনো একটা জায়গা নয়। একাধিক উত্স থেকে কোভিড-১৯ ভাইরাস সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়েছে।
করোনা কালিন সময়ে সারা বিশ্বের মত বাংলাদেশেও অনলাইন শপগুলো ব্যাবসায়ীক ভাবে ধীরে ধীরে ক্রেতা সাধারণের কাছাকাছি পৌছে গেছে।
সূত্র: রয়টার্স