শনিবার, ২ ডিসেম্বর ২০২৩
মোঃ ইমাম উদ্দিন সুমন, নোয়াখালী প্রতিনিধিঃ
নোয়াখালী সুবর্ণচর উপজেলার চরজুবিলী ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ড পশ্চিম চরজুবিলী গ্রামের মৃত আবদুল হালিমের পুত্র কৃষক আবদুল মতিনের তিনটি মহিষ ২২ ফেব্রুয়ারী ভোর রাত আনুমানিক ৩/৪ টার সময় আটকোপালিয়া বাজার থেকে আধা কিলোমিটার উত্তরে সোনাপুর রোড়ের পূর্ব পাশ্বে খালপাড়ে উনার খামার ঘরের পাশ থেকে চুরি হয়ে যায়।
চুরির ঘটনায় চরজব্বর থানায় অজ্ঞাতনামা আসামী করে একটি অভিযোগ দায়ের করেন ভুক্তভোগী আব্দুল মতিন।
ভুক্তভোগী বলেন, চরজব্বার থানাধীন- আটকোপালিয়া বাজারের আধা কিলোমিটার উত্তরে জাপান অলির বাড়ির পাশে সোনাপুর রোড়ের পূর্ব পাশ্বে খালপাড়ে আমার ছোট একটি খামার ঘর রহিয়াছে। উক্ত ঘরের পাশ্বে আমার খামারে ৩টি মহিষ ও ৩টি গরু রহিয়াছে। অদ্য গত ২১ ফেব্রুয়ারি রাত অনুমান ১১ টায় ঘটিকার সময় আমি মহিষ গুলো খাবার দিয়ে উক্ত খামার ঘরে ঘুমাতে চলিয়া যায়। ২২ ফেব্রুয়ারী রাত ৩/৪ টার সময় অজ্ঞাতনামা চোর/চোরেরা ঘটনাস্থল হইতে আমার ৩টি কালো রংয়ের মহিষ, যার মধ্যে নতুন ২টি অনুমান ৬ মাসের অন্তঃসত্তা মহিষসহ ৩টি মহিষ নিয়ে যায়। আমি ভোর অনুমান ৫.০০ ঘটিকার সময় নামাজ পড়তে ঘুম থেকে উঠিয়া আমার উক্ত ৩টি মহিষ দেখতে পাই নাই। আমি ও আমার নিকটতম আত্মীয় স্বজন এলাকাসহ আশপাশের এলাকায় উক্ত মহিষ গুলোর খোঁজখবর নিয়েও এর কোন সন্ধান পাই নাই। আমার মহিষগুলো চুরি হওয়ায় আমি নিঃস্ব হয়ে গেছি।
চরজব্বর থানা অফিসার ইনচার্জ দেব প্রিয় দাস বলেন, মহিষ চুরির ঘটনায় একটি লিখিত অভিযোগ পেয়েছি, তদন্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।