শনিবার, ২ ডিসেম্বর ২০২৩
হুমায়ুন কবীর রাজশাহীঃ
২৩ নভেম্বর ২০২২ রোজ বুধবার নগরীর পুলিশ লাইন্স স্কুল মাঠে এই মাদক ও সন্ত্রাস বিরোধী সুধী সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। সমাবেশের আয়োজন করেন রাজশাহী মেট্রো পলিটন পুলিশ ও রাজশাহী কমিউনিটি পুলিশিং মহানগর শাখা।
মাদক ও সন্ত্রাস বিরোধী সুধী সমাবেশে রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের সম্মানিত পুলিশ কমিশনার জনাব মোঃ আবু কালাম সিদ্দিকের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ পুলিশের আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল- মামুন…(বিপিএম ”বার”, পিপিএম, ইন্সপেক্টর জেনারেল অব পুলিশ। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপচার্য প্রফেসর ড. গোলাম সাব্বির সাত্তার, রাজশাহী মহানগর শাখা কমিউনিটি পুলিশিং এর আহ্ববায়ক প্রফেসর ড.মোঃ আব্দুল খালেক, রাজশাহী এনডিসি বিভাগীয় কমিশনার জনাব জিএসএম জাফরউল্লাহ, রাজশাহী জেলা পরিষদের নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান এবং রাজশাহী মহানগর আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মীর ইকবাল, রাজশাহী রেঞ্জের ডিআইজি বিপিএম-পিপিএম জনাব মোঃ আব্দুল বাতেন, রাজশাহী মহানগর আওয়ামীলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি বীরমুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ আলী কামাল, রাজশাহী জেলা প্রশাসক জনাব আব্দুল জলিল, রাজশাহী জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি জনাব অনিল কুমার সরকার,
র্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন রাজশাহী-৫ এর অধিনায়ক লেঃকর্নেল রিয়াজ শাহরিয়ার, রাজশাহী জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জনাব মোঃ আব্দুল ওয়াদুদ দারা, রাজশাহী পুলিশ সুপার জনাব এবিএম মাসুদ হোসেন বিপিএম বার।
রাজশাহী মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জনাব মোঃ ডাবলু সরকার সহ বিভিন্ন গণমাধ্যম, কমিউনিটি পুলিশিং এর সদস্য বৃন্দ ও স্থানীয় ব্যাক্তিবর্গ।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে পুলিশের আইজিপি বলেন “”মাদক মুক্ত সমাজ গড়তে হলে রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের সহযোগিতা একান্ত কাম্য, দলের কোন নেতা কর্মী বা সমর্থক মাদকেদ সাথে সম্পৃক্ত থাকলে তাদের বিরুদ্ধে দলীয়ভাবে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবেন এমন কি পুলিশের যদি কোন সদস্য মাদকের সাথে বা কোনরকম আইন বিরোধী কর্মকান্ডের সাথে জড়িত থাকে তাহলে সেই পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে তথ্য দিন তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। শান্তির নগরী রাজশাহীতে সন্ত্রাস ও মাদকের সম্পৃক্ততা কোন ভাবেই মেনে নেওয়া যাবে না।
।”” পবিত্র কোরআন তেলোয়াতের মাধ্যমে অনুষ্ঠান শুরু করে স্বাগতিক বক্তব্য প্রদান করেন আরএমপি কমিশনার আবু কালাম সিদ্দিক। বক্তারা সমাজ থেকে মাদক ও সন্ত্রাস দূর করতে পুলিশের পাশাপাশি কমিউনিটি পুলিশিং এর ভুমিকা তুলে ধরেন এবং ভবিষ্যতে সকলে মিলে শান্তির নগরীকে স্বাভাবিক রাখতে কাজ করার প্রত্যায় ব্যাক্ত করেন।