মানববন্ধন শেষে এনটিআরসিএ চেয়ারম্যান এনামুল কাদের খান এবং মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) মহাপরিচালক অধ্যাপক নেহাল আহমেদ বরাবর স্মারকলিপি দেবেন ভুক্তভোগী শিক্ষকরা।
এনটিআরসিএর ভুল চাহিদায় সুপারিশপ্রাপ্ত শিক্ষক ফোরামের সমন্বয়ক মো. তৈয়ব হোসেন বলেন, অনেক প্রতিষ্ঠানে প্রধান শিক্ষকের পক্ষ থেকে ভুল চাহিদা দেওয়া হয়েছে। অনেকের আবার নারী কোটার সমস্যা। প্যাটার্ন যাওয়ার পর দেখা গেছে নারী কোটা পূরণ হয়নি। অন্য বিষয়ের শিক্ষক বিজ্ঞান শিক্ষকের প্যাটার্নে থাকায় ভৌত বিজ্ঞানে সুপারিশপ্রাপ্তদের প্রতিষ্ঠানে এমপিও হচ্ছে না।
তিনি বলেন, আমি জেনারেল শাখায় আবেদন করি। কিন্তু যোগদান করতে গিয়ে দেখি, এটা কারিগরি শাখার পদ। এমন বিভিন্ন কারণে অনেকেই যোগদান করতে পারেননি। অনেকে যোগদান করলেও এমপিও হচ্ছে না।
তৈয়ব বলেন, প্রধান শিক্ষক আমার মতো অনেককেই সার্টিফিকেট দেখে নিয়োগ দেননি। তাদের পক্ষ থেকে আমরা লিখিতভাবে প্রত্যয়ন পেয়েছি। এ প্রত্যয়ন নিয়ে এনটিআরসিএ চেয়ারম্যান ও সচিবের সঙ্গে দেখা করেছি। তারা পুনরায় সুপারিশের আশ্বাস দিলেও অগ্রগতি নেই। চারমাস পার হতে যাচ্ছে, কোনো সমাধান পাচ্ছি না।
‘তাই জটিলতামুক্ত পদ ও নতুন প্রতিষ্ঠানে পুনরায় সুপারিশের দাবিতে আগামী ১১ মে এনটিআরসিএর সামনে মানববন্ধন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। একই দিন এনটিআরসিএ চেয়ারম্যান ও মাউশির ডিজি বরাবর স্মারকলিপি দেওয়া হবে’ বলেও উল্লেখ করেন তৈয়ব হোসেন।